প্রতিদিনই ক্লান্তিহীন কাজ…
প্রকাশিত হয়েছে : ৬:০৩:৫৯,অপরাহ্ন ১১ নভেম্বর ২০১৪
 প্রতিদিনই অফিস শেষে ক্লান্ত হয়ে পড়াটা আপনার জীবনে নির্ধারিত হয়ে গেছে। অবসাদ আর অনীহা গ্রাস করে চলেছে দিনের পর দিন। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় যেমন মন বসে না, তেমনি প্রিয় মানুষের সঙ্গ দিতেও মন চায়না। অযথায় দুজনের দুরত্ব বেড়ে চলেছে। তাই আজ থেকেই চেষ্টা করুন কর্মক্ষেত্রে ক্লান্তিহীন থাকতে। তাতে মনে বইবে সুবাতাস। সম্পর্কেরও হবে উন্নতি। আর তাই পুরুষকে যে বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে-
প্রতিদিনই অফিস শেষে ক্লান্ত হয়ে পড়াটা আপনার জীবনে নির্ধারিত হয়ে গেছে। অবসাদ আর অনীহা গ্রাস করে চলেছে দিনের পর দিন। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় যেমন মন বসে না, তেমনি প্রিয় মানুষের সঙ্গ দিতেও মন চায়না। অযথায় দুজনের দুরত্ব বেড়ে চলেছে। তাই আজ থেকেই চেষ্টা করুন কর্মক্ষেত্রে ক্লান্তিহীন থাকতে। তাতে মনে বইবে সুবাতাস। সম্পর্কেরও হবে উন্নতি। আর তাই পুরুষকে যে বিষয়গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে-
প্রতিদিনই একটু আগেভাগে বাসা থেকে বের হোন কর্মক্ষেত্রের উদ্দেশ্যে। এটা একদিকে যেমন তাড়াহুড়া ছাড়াই অফিস যেতে পারবেন, তেমনি ট্রাফিক জ্যামেও দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার বাজে অনুভূতি আসবে না।
নিজের পোশাক নির্বাচনে রুচির পরিচয় দিন। একই পোশাক বা ময়লা পোশাক পরবেন না। পরিচ্ছন্ন পোশাকে মনও থাকে চনমনে। প্রতিদিন একই চেয়ারে বসে একই কাজ করতে একঘেঁয়েমি লাগাটা স্বাভাবিক। তাই বসার চেয়ারটি বদলে একটি নতুন চেয়ারে বসে দেখুন। আপনার অফিসের কনফারেন্স রুমে মাঝে মধ্যে বসে কিছুটা সময় কাজ করুন, এতে ভিন্নমাত্রা আসবে। সারাদিন একাধারে বসে কাজ করা ঠিক নয়। মাঝে মধ্যে একটু দাঁড়ানোর অজুহাত খুঁজুন। একটু হাঁটতেও পারেন।
কাজের ফাঁকে মেসেজ অপশনে গিয়ে দুয়েক লাইন মেসেজ লিখুন, খবর নিন প্রিয়জন বা কাছের বন্ধুবান্ধবদের। দুপুরের খাওয়ার পর একটু হেঁটে নিতে ভুলবেন না। ঠিক ব্যায়াম নয়, আলস্য তাড়ানোর জন্য বিষয়টি মন্দ নয়। সম্ভব হলে অফিস থেকে বের হয়ে বন্ধুদের সঙ্গে কোথাও বসে আড্ডা দিতে পারেন। সঙ্গে দুয়েক কাপ চা। অফিসে থাকা সময়েও দু’কাপ চা চলতে পারে। এ পরিবর্তন আরও বেশি কাজ করতে উদ্দীপ্ত করবে।







