নানা দেশের ঐতিহ্যবাহী নাস্তা
প্রকাশিত হয়েছে : ১২:১১:০৪,অপরাহ্ন ১৭ এপ্রিল ২০১৫
লাইফ স্টাইল ডেস্ক :: জাতীয় নাস্তা সপ্তাহ পালন হলে কেমন হতো বলুন তো? মজার সব খাবার খেয়ে সপ্তাহ পার! খাবার দাবারে যাদের অনীহা তাদের কথা ছেড়ে দিলাম, কিন্তু রসনা বিলাসী কেউ এমন কথা শুনলে লাফিয়ে ওঠবেন সহজেই। তারপরও, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা খাবারটি দিয়ে নাস্তা সপ্তাহ সাজালে আর কথাই থাকে না। সুন্দরভাবে আপনার খাদ্য সপ্তাহ সাজাতে জেনে নেয়া যাক বিশ্বের নানা দেশের ঐতিহ্যবাহী নাস্তা সম্বন্ধে।
* জাপানিদের সকালের সবচেয়ে উত্তম নাস্তার মধ্যে বিশেষ ধরনের স্যুপ আর সাদা ভাতের প্রচলন বেশি। সঙ্গে থাকতে পারে সয়াবড়ি, সামুদ্রিক শৈবাল জাতীয় খাবার এবং একটি ডিম পোজ।
* দক্ষিণ ভারতের হাইদ্রাবাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে একটি সুস্বাদু পিঠা প্রচলিত আছে। পিঠাটি মুলত আলু পুরে রোল আকারের। এটা পরিবেশন করা হয় চাটনি এবং সাম্বা (বিশেষ ধরনের সবজি রান্না) দিয়ে।
* ইসরাইলের খাবার স্টাইলে আপনি উদ্বুদ্ধ হবেন সহজেই। তাদের ঐতিহ্যবাহী এ খাবার দেশর সব হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট একযোগে প্রচলিত। সাকসোকা নামের একটি খাবার (টমেটো সস দিয়ে বিশেষভাবে ডিম রান্না), আগুনে ঝলসানো মাছ, পনির এবং রান্না তাজা সবজি খেয়ে থাকেন।
* ইতালির একটি দিন কাটে না কফি ছাড়া। তাছাড়া হোটেল রেস্টুরেন্ট বা বারে বসে কেউ সকালের নাস্তাটা সেরে নিতে চাইলে পাস্তা, রুটি, পনির, এবং ফল খেতে হবে।
* যুক্তরাজ্যের সকালের নাস্তায় প্রধানত লবণযুক্ত মাংস, ডিম, সস, মাসরুম, বিন, টমেটো, ব্লাক পুডিং, টোস্ট এবং এককাপ গরম চা থাকতে পারে।
* সেনেগালের মানুষের সকালটা শুরু হয় এককাপ তবার (এক প্রকার কফি) সঙ্গে। কিছু ফল, পেস্ট্রি, পেডিস খেয়ে তারা সকালের নাস্তাটা সমৃদ্ধ করেন।
* ইউরোপীও কিছু দেশে সকালের নাস্তায় ফল, রুটি, পনির এবং মজার এককাপ কফি থাকা চায়-ই।
নাস্তার ভিন্নতা আনতে খেতে পারেন একেকদিন একেক খাবার। এখন আপনিই ঠিক করুন আপনার সকালের নাস্তায় কোন খাবারটি থাক