রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা
প্রকাশিত হয়েছে : ১:০৭:৩৯,অপরাহ্ন ১৫ নভেম্বর ২০১৪
নিউজ ডেস্ক:: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম শফিউল ইসলাম নিলনকে (৩৯) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রাজশাহী মহানগরীর বিহাস এলাকায় শনিবার বিকেল ৩টায় এ ঘটনা ঘটে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রার ডা. মমতাজ বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের মাথা, ঘাড়সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম রয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় জরুরি অস্ত্রোপচারের জন্য নিয়ে যাওয়ার পর তিনি মারা যান।
মতিহার থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শফিউল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চৌদ্দপায় এলাকায় বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বিহাসের কাছাকাছি এলে কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত এবং কেনই বা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে মতিহার থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানিয়েছেন।
এর আগে ২০০৬ সালে ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এম তাহেরের হত্যাকাণ্ডের আট বছর পর আবারও এক শিক্ষক হত্যার ঘটনা ঘটলো।
নিউজ ডেস্ক:: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম শফিউল ইসলাম নিলনকে (৩৯) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রাজশাহী মহানগরীর বিহাস এলাকায় শনিবার বিকেল ৩টায় এ ঘটনা ঘটে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রার ডা. মমতাজ বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের মাথা, ঘাড়সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম রয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় জরুরি অস্ত্রোপচারের জন্য নিয়ে যাওয়ার পর তিনি মারা যান।
মতিহার থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শফিউল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চৌদ্দপায় এলাকায় বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বিহাসের কাছাকাছি এলে কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত এবং কেনই বা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে মতিহার থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানিয়েছেন।
এর আগে ২০০৬ সালে ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এম তাহেরের হত্যাকাণ্ডের আট বছর পর আবারও এক শিক্ষক হত্যার ঘটনা ঘটলো।