পাচার ঝুঁকিতে সবচেয়ে বেশি সুন্দরবনের বাঘ
প্রকাশিত হয়েছে : ৬:০২:০৭,অপরাহ্ন ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪
নিউজ ডেস্ক:: বাংলাদেশের প্রানীবিজ্ঞানীরা মনে করেণ বাঘ সবসময় ঝুঁকিতে ছিল এখন আরো বেড়েছে এই ঝুঁকি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বণ্যপ্রানীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাচারের ঝুঁকিতে রয়েছে সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। সারা বিশ্বে বাঘের চামড়াসহ শরীরের বিভিন্ন অংশের ব্যাপক চাহিদা থাকায় চোরাকারবারিদের নজরে রয়েছে এই রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি রোববার বিকেলে পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা যশোরের বেনাপোল সীমান্ত থেকে পাচার হয়ে আসা বিভিন্ন প্রজাতির ২২০টি কচ্ছপ আটক করে।
বিজিবি কর্মকর্তারা বলেন, ভারত থেকে কচ্ছপের চালানটি এপারে আসছে এমন গোপন খবরের ভিত্তিতে বিজিবি ওঁত পেতে থাকে।
চোরাকারবারীরা নিরাপত্তা বাহিনী দেখে কয়েকটি বস্তা ফেলে পালিয়ে যায়। বস্তার ভেতর থেকে বিভিন্ন প্রজাতির কচ্ছপগুলো উদ্ধার করা হয়।
এমন প্রেক্ষাপটে বণ্যপ্রানীদের পাচারের ঝুঁকিতে থাকার বিষয়টি আবারো সামনে চলে আসে।
ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট, বাংলাদেশের সদস্য ও প্রাণীবিজ্ঞানী ড. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন ভারতে আইনের প্রয়োগ বেশি তাই সবায় নজর রাখে।
ভারত থেকে রপ্তানি করা বেশ কঠিন তাই বাংলাদেশ থেকে করে থাকে চোরাকারবারিরা। তিনি বলেন কচ্ছপের চাহিদা রয়েছে দেশে।
কারণ বাংলাদেশে একটি সম্প্রদায়ের মানুষ এগুলো খেয়ে থাকেন। দক্ষিণ পূ্র্ব এশিয়ার সব দেশে এগুলোর ভাল চাহিদা রয়েছে। পাখি, বিভিন্ন পশুর চামরা, গুইসাপের চামরা পর্যন্ত পাচার হয়।
তিনি বলেন বাংলাদেশে কাকড়া বা চিংড়ি রপ্তানি করা হয়। এর মধ্যে দিয়েও মানুষ সুবিধা নিয়ে থাকে।